Thursday, December 15, 2016

মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন

মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন


ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির নির্বাচন

কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় এর শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে ঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক প্যানেল এর নিরুঙ্কুশ জয়ঃ
=================================================



ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শিক্ষক সমিতি কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামীপন্থি প্যানেল নিরঙ্কুশ জয় লাভ করেছে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী আওয়ামীপন্থি বঙ্গবন্ধু পরিষদ প্যানেল থেকে সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ ১৫টি পদের সবকয়টিতে জয়লাভ করেছে। নির্বাচনে সভাপতি হিসেবে ইনফরমেশন অ্যান্ড কমনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন নির্বাচিত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. কাজী আখতার হোসেন আনুষ্ঠানিকভাবে এ ফল ঘোষণা করেন।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, এবারের নির্বাচনে দুই প্যানেল বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক প্যানেল বঙ্গবন্ধু পরিষদ এবং বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ ও ইসলামী মূল্যবধে বিশ্বাসী শিক্ষক প্যানেল প্রতিদ্বন্দিতা করে। বৃহস্পতিবার (আজ) বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদ ভবনের ৪২৭ নং কক্ষে সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৫৬ জন শিক্ষকের মধ্য ৩১২ জন শিক্ষক ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।
এ নির্বাচনে ১৫৭ ভোট পেয়ে আওয়ামীপন্থি প্যানেল থেকে সভাপতি হিসেবে অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান ও ১৬৬ ভোট পেয়ে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান নির্বাচিত হয়েছেন। অপর দিকে প্রতিপক্ষ বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ ও ইসলামী মূল্যবোধে বিশ্বাসী প্যানেল থেকে সভাপতি পদে অধ্যাপক ড. আলীনূর রহমান ১৪৩ ভোট এবং সাধারণ সম্পাদক পদে অধ্যাপক ড. আহসান উল্লাহ (Ahsan Faisal) ১২৭ ভোট পেয়েছেন।
আওয়ামীপন্থি প্যানেল থেকে সহ-সভাপতি পদে বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় নির্বাচিত হয়েছেন অধ্যাপক ড. সাইদুর রহমান। যুগ্ন সাধানণ সম্পাদক পদে সহযোগী অধ্যাপক শাহাদাত হোসেন আজাদ ১৭২ ভোট এবং কোষাধ্যক্ষ পদে অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান ( Rahman DrMizan) ১৫০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।
এছাড়া সদস্য পদে অধ্যাপক ড. আর কে এম সালেহ ১৫১ ভোট, অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন ১৫১ ভোট, অধ্যাপক ড. জাকারিয়া রহমান ১৫৮ ভোট, অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন ভুঁইয়া ১৭০ ভোট, অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেন ১৭০ ভোট, অধ্যাপক ড. মাহবুবর রহমান (Mahbubar Rahman) ১৬৩ ভোট, অধ্যাপক ড. এ এইচ এম আক্তারুল ইসলাম ১৬৩ ভোট, অধ্যাপক ড. পরেশ চন্দ্র বর্মণ (Paresh Barman ইনফরমেশন অ্যান্ড কমনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ) ১৪৫ ভোট, অধ্যাপক ড. মাহবুবুল আরফিন (Mahbubul Arfin) ১৬১ ভোট ও অধ্যাপক ড. আব্দুল মুঈদ ১৬৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।
===================================================
আমাদের ইনফরমেশন অ্যান্ড কমনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিভাগের সিনিয়র প্রফেসর ডঃ মোঃ মাহাবুবুর রহমান স্যারকে সভাপতি পদে জয়লাভের জন্য অভিনন্দন জানাচ্ছি। উনার কাছ থেকে আমরা অনেক নেতৃত্ব গুন শিখেছি।
=======================================================
আমার বিএস-সি ও এম.এস-সি শ্রেণীর গবেষণা কার্যের সুপারভাইজার এবং ইনফরমেশন অ্যান্ড কমনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিভাগের প্রফেসর, বিশিষ্ট ব্রেইন এন্ড বায়ো-ইঞ্জিনিয়ারিং গবেষক ড. পরেশ চন্দ্র ব

Saturday, December 10, 2016

ইবি’র আইসিই বিভাগের এলামনাই অ্যাসোসিয়েশনের যাত্রা শুরু

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের গেট-টুগেদার প্রোগ্রাম গতকাল ঢাকার সূচনা কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয়। বিভাগের ” এস এ কমিটি (Self Assessment Committee)” কর্তিক আয়োজিত এ প্রোগ্রামে বিভাগের সিনিয়র শিক্ষকবৃন্দ এবং নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে আলোকিত প্রাক্তন শিক্ষার্থীবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। ১২ টি ব্যাচের প্রাক্তন ছাত্রদের পদচারণায় মুখরিত ছিল এ অনুষ্ঠানস্থলটি। আইসিই বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান প্রফেসর ডঃ জাহিদুল ইসলামের সুচনা বক্তব্যের মদ্ধ্য দিয়ে এই অনুষ্ঠানের কার্যক্রম শুরু হয়। এরপর শুরু হয় বিভাগের প্রথম ব্যাচ থেকে শুরু করে ১২ তম ব্যাচ পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের পরিচয় পর্ব। দুপুরের খাবার, প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন গঠনমূলক আলোচনা, স্মৃতিচারণ, গান, ফটোসেশন সবমিলিয়ে এক উৎসবমূখর পরিবেশের সৃষ্টি হয়। এই প্রোগ্রামের মুল আকর্ষণ ছিল এলামনাই অ্যাসোসিয়েশনের কমিটি গঠন। বিভাগের প্রাক্তন ছাত্র এবং বর্তমানে এই বিভাগেরই শিক্ষক অ্যাসিসট্যান্ট প্রফেসর জসীম উদ্দিন এবং অ্যাসিসট্যান্ট প্রফেসর আলমগীর হোসেন সহ শিক্ষকদের প্রস্তাবনায় এবং উপস্থিত শিক্ষার্থীদের মতামতের ভিত্তিতে ৮ জন প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের নিয়ে মোট ১০ সদস্য বিশিষ্ট একটি আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির আহ্বায়ক করা হয় প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থী মোঃ সামসুল হক রিপনকে এবং যুগ্ম আহ্বায়ক করা হয় ইফতী শিমুল এবং মাহবুবুর রহমানকে। কমিটির আহ্বায়ক মোঃ সামসুল হক রিপন এই এলামনাই এর মাধ্যমে নিজ বিভাগকে এবং বিভাগের সকল শিক্ষার্থীদেরকে সবরকমের সহযোগিতা করার আশ্বাস প্রদান করেন। সবশেষে এই বিভাগের সিনিয়র শিক্ষক প্রফেসর ডঃ মাহাবুবুর রহমানের আবেগঘন বক্তব্যের মদ্ধ্য দিয়ে এই অনুষ্ঠানটি শেষ হয়।

Friday, December 9, 2016

ICE EX-STUDENT GET-TOGETHER

ICE EX-STUDENT GET-TOGETHER





























Thursday, December 8, 2016

ইবি - সম্পূর্ন ভর্তি তথ্যঃ ২০১৬-১৭

ইবি - সম্পূর্ন ভর্তি তথ্যঃ ২০১৬-১৭

আজ বিকাল ৪ টা ৩৬ মিনিট ২২ সেকেন্ডে E ইউনিটের রেজাল্ট প্রকাশের মাধ্যমে শেষ হলো ইবির সকল ইউনিটের ভর্তি পরিক্ষার রেজাল্ট প্রকাশ। এখন সময় মেরিট এবং ওয়েটিং থেকে ভর্তী হবার। এখানে সব থেকে বড় সমস্যা হল সিট বিন্যাস নিয়ে কিছু ভুল ধারনা।
আমাদের ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে “শিফট ভিত্তিক” ভর্তি পরিক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। যে ইউনিটে শিফট থাকে না, সেটা নিয়ে কোন ঝামেলা না হলেও যে ইউনিট গুলোতে শিফট থাকে, সেগুলো নিয়ে অনেক শিক্ষার্থী ভুল বোঝার মধ্যে থাকেন।

শিফট ভিত্তিক পরিক্ষা

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ধারন ক্ষমতা অনুযায়ি এখানে একসাথে ৬২০০ শিক্ষার্থী পরিক্ষা দিতে পারে। কোন ইউনিটে যদি ৯০০০ এপ্লিকেশন জমা হয়, তাহলে সেই ইউনিটের পরিক্ষা দুইবারে সম্পন্ন হয়। প্রথম পরিক্ষা হয় ৬২০০ জন এ্যাপ্লিকেন্ট নিয়ে, এটা প্রথম শিফট। পরের পরিক্ষা হয় বাকী ২৮০০ জন এ্যাপ্লিকেন্ট নিয়ে, যা দ্বিতীয় শিফট। এভাবে ১২৪০০ এর বেশি এপ্লিকেশন জমা হলে তৃতীয় শিফটের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

শিফট ভিত্তিক ফলাফল

যে ইউনিট গুলোতে একাধিক শিফট থাকে, সেই ইউনিট গুলোতে ফল প্রকশ করা হয় শিফট অনুযায়ী। অর্থাৎ কেউ যদি মেধা তালিকায় ১০০তম হয়ে থাকে, এর অর্থ সে ঐ শিফটে ১০০তম। যদি উক্ত ইনিটের শিফট ২টি হয়, তাহলে প্রতি শিফটে একজন প্রথম থাকবে। একি ভাবে প্রতি শিফটে একজন করে ১০০তম হবে।
এক্ষেত্রে আর একটি কনফিউশান হলো মেধা তালিকায় বিভিন্ন শিফট থেকে অবস্থান। এক শিফটে একজন ৮৫ নম্বর পেয়ে ১০ তম। আর অন্য শিফটে একজন ৮৭ নম্বর পেয়ে ৫০ তম। বেশি নম্বর পেয়েও কেন আমার অবস্থান পেছনে? এই প্রশ্ন প্রায়ই অনেকের মুখে শোনা যায়। এখানে মূল বিষয় হলো আপনার মেধাক্রম হয়েছে আপনার শিফটের ফলাফল অনুযায়ী। যে ৮৫ পেয়ে ১০তম, সে তার শিফটে ১০তম। আর যে ৮৭ পেয়ে ৫০তম সে তার শিফটে ৫০তম। প্রতি শিফট আলাদা এক্সাম হিসেবে চিন্তা করলে ব্যাপারটা বুঝতে আরো সুবিধা হবে।

শিফট ভিত্তিক আসন বিন্যাস

প্রতি শিফটের প্রশ্ন, পরিক্ষা, মেধাক্রম সব’ই আলাদা। তাই পরিক্ষার্থীর সংখ্যা অনুযায়ী প্রতি শিফটের আসন সংখ্যাও ভিন্ন। আরো ভালো করে বললে পরিক্ষার্থীর সংখ্যার শতকরা হিসেব অনুযায়ি প্রতি শিফটে আসন বন্টন হয়ে থাকে।
মনেকরি কোন ইউনিটে মোট আসন সংখ্যা হলো ২০০ টি। উক্ত ইউনিটে মোট পরিক্ষার্থী ১০,০০০। তাহলে প্রথম শিফটে পরীক্ষার্থী হবে ৬২০০ জন মানে মোট পরিক্ষার্থীর ৬২% এবং পরের শিফটে হবে ৩৮০০ জন, যা মোট পরিক্ষার্থীর ৩৮%। এক্ষেত্রে প্রথম শিফটের জন্য বরাদ্দকৃত সীটের পরিমান’ও হবে মোট সীট সংখ্যার ৬২% অর্থাৎ ২০০টি সীটের মধ্যে প্রথম শীফট পাবে ১২৪ টি সীট ও পরের শীফট পাবে ৩৮% অর্থাৎ ৭৬টি সীট। প্রথম শিফটের ১২৪টি সীটে প্রথম শীফটের মেধাক্রম অনুযায়ী ভর্তী হবে। একিভাবে দ্বিতীয় শিফিটের ৭৬টি সীটে দ্বিতীয় শিফটের মেধাক্রম অনুযায়ী ভর্তী হবে।
এরপরে কোন ইউনিটে যদি সাইন্স, আর্টস ও কমার্সের জন্য আলাদা সীট বিন্যাস থাকে (যেমন G unit) তাহলে সেখনেও উক্ত শিফটের বরাদ্দকৃত আসন সংখ্যা থেকে শতকরা অনুযায়ী আসন বরাদ্দ হবে।

২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য ইউনিট ভিত্তিক আসন বিন্যাস

প্রতি শিফটে বরাদ্দকৃত আসন সংখ্যা নির্ভর করে উক্ত শিফটের পরিক্ষার্থীর সংখ্যার অনুযায়ী। তাই এই সংখ্যা প্রতি বছর পরিবর্তন হয়। নীচে ২০১৬-১৭ শিক্ষা বর্ষের জন্য ইউনিট ভিত্তিক বরাদ্দকৃত আসন সংখ্যা দেয়া হলোঃ
A ইউনিট - বিষয় ৩টি - শিফট নেই
বিষয় ভিত্তিক আসন সংখ্যা
- আল-কুরআন এন্ড ইসলামিক স্টাডিসঃ ৮০টি - দাওয়াহ এন্ড ইসলামিক স্টাডিসঃ ৮০টি - আল হাদিস এন্ড ইসলামিক স্টাডিসঃ ৮০টি

B ইউনিট - বিষয় ৫টি - শিফট ৩টি
বিষয় ভিত্তিক আসন সংখ্যা
- বাংলাঃ ৮০টি - ইংরেজিঃ ১০০টি - আরবি ভাষা ও সাহিত্যঃ ৮০টি - ইসলামে ইতিহাস ও সংস্কৃতিঃ ৮০টি - ফোকলোর স্টাডিসঃ ৮০টি
শিফট ভিত্তিক আসন সংখ্যা
- ১ম শিফটঃ ১৮২টি - ২য় শিফটঃ ১৭২টি - ৩য় শিফটঃ ৬৬টি

C ইউনিট - বিষয় ৩টি - শিফট ৩টি
বিষয় ভিত্তিক আসন সংখ্যা
- অর্থনীতিঃ ৭৫টি - রাষ্ট্রবিজ্ঞানঃ ৭৫টি - লোক প্রশাসনঃ ৭৫টি
শিফট ভিত্তিক আসন সংখ্যা
- ১ম শিফটঃ ১০২টি - ২য় শিফটঃ ৯৪টি - ৩য় শিফটঃ ২৯টি

D ইউনিট - বিষয় ৩টি - শিফট ২টি
বিষয় ভিত্তিক আসন সংখ্যা
- এ্যাপ্লাইড ক্যামেস্ট্রি এ্যান্ড ক্যামিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংঃ ৪৫টি - বায়োটেকনোলজি এ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিংঃ ৪৫টি - ফলিত খাদ্য ও পুষ্টিঃ ৪৫টি
শিফট ভিত্তিক সিটের সংখ্যা
- ১ম শিফটঃ ৭১ - ২য় শিফটঃ ৬৪

E ইউনিট - বিষয় ৩টি - শিফট ২টি
বিষয় ভিত্তিক আসন সংখ্যা
- এ্যাপ্লাইড ফিজিক্স, ইলেকট্রনিক্স এ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিংঃ ৪৫টি - কম্পিউটার সাইন্স এ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংঃ ৪৫টি - ইনফরমেশন এ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিংঃ ৪৫টি
শিফট ভিত্তিক সিটের সংখ্যা
- ১ম শিফটঃ ৭০টি - ২য় শিফটঃ ৬৫টি

F ইউনিট - বিষয় ২টি - শিফট নেই - গণিতঃ ৫০টি - পরিসংখ্যানঃ ৫০টি

G ইউনিট - বিষয় ৪টি - শিফট ২টি
বিষয় ভিত্তিক আসন সংখ্যা
- ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিংঃ ৭৫টি - হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতিঃ ৭৫টি - ব্যবস্থাপনাঃ ৭৫টি - মার্কেটিংঃ ৭৫টি
শিফট ভিত্তিক সিটের সংখ্যা
- ১ম শিফটঃ কমার্স ২০৪টি, অন্যান্য ৩৯টি - ২য় শিফটঃ কমার্স ৪১্টি, অন্যান্য ১৬

H ইউনিট - বিষয় ২টি - শিফট নেই
বিষয় ভিত্তিক আসন সংখ্যা
- আইনঃ ৮০ - আল ফিকহঃ ৬০

আরো কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
ধন্যবাদ।

Student Association of ICE (SAICE), IU Meet up 2016

>>Student Association of ICE (SAICE), IU Meet up 2016
>> Date: 09/12/2019 from 10:30 am to 3pm
>> Place: Suchona Community Center, Mohammadpur, Dhaka
>> যারা যোগদান করবেন তারা Registration করতে পারেন অথবা
Prof. Dr. Zahidul Islam স্যারের ইনবক্সে নামগুলো দিতে পারেন।
Powered by Blogger.