ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের
প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের গেট-টুগেদার প্রোগ্রাম গতকাল ঢাকার সূচনা কমিউনিটি
সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয়। বিভাগের ” এস এ কমিটি (Self Assessment Committee)”
কর্তিক আয়োজিত এ প্রোগ্রামে বিভাগের সিনিয়র শিক্ষকবৃন্দ এবং নিজ নিজ
কর্মক্ষেত্রে আলোকিত প্রাক্তন শিক্ষার্থীবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। ১২ টি
ব্যাচের প্রাক্তন ছাত্রদের পদচারণায় মুখরিত ছিল এ অনুষ্ঠানস্থলটি। আইসিই
বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান প্রফেসর ডঃ জাহিদুল ইসলামের সুচনা বক্তব্যের
মদ্ধ্য দিয়ে এই অনুষ্ঠানের কার্যক্রম শুরু হয়। এরপর শুরু হয় বিভাগের প্রথম
ব্যাচ থেকে শুরু করে ১২ তম ব্যাচ পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের পরিচয় পর্ব।
দুপুরের খাবার, প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন গঠনমূলক আলোচনা,
স্মৃতিচারণ, গান, ফটোসেশন সবমিলিয়ে এক উৎসবমূখর পরিবেশের সৃষ্টি হয়। এই
প্রোগ্রামের মুল আকর্ষণ ছিল এলামনাই অ্যাসোসিয়েশনের কমিটি গঠন। বিভাগের
প্রাক্তন ছাত্র এবং বর্তমানে এই বিভাগেরই শিক্ষক অ্যাসিসট্যান্ট প্রফেসর
জসীম উদ্দিন এবং অ্যাসিসট্যান্ট প্রফেসর আলমগীর হোসেন সহ শিক্ষকদের
প্রস্তাবনায় এবং উপস্থিত শিক্ষার্থীদের মতামতের ভিত্তিতে ৮ জন প্রাক্তন
শিক্ষার্থীদের নিয়ে মোট ১০ সদস্য বিশিষ্ট একটি আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়।
কমিটির আহ্বায়ক করা হয় প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থী মোঃ সামসুল হক রিপনকে এবং
যুগ্ম আহ্বায়ক করা হয় ইফতী শিমুল এবং মাহবুবুর রহমানকে। কমিটির আহ্বায়ক
মোঃ সামসুল হক রিপন এই এলামনাই এর মাধ্যমে নিজ বিভাগকে এবং বিভাগের সকল
শিক্ষার্থীদেরকে সবরকমের সহযোগিতা করার আশ্বাস প্রদান করেন। সবশেষে এই
বিভাগের সিনিয়র শিক্ষক প্রফেসর ডঃ মাহাবুবুর রহমানের আবেগঘন বক্তব্যের
মদ্ধ্য দিয়ে এই অনুষ্ঠানটি শেষ হয়।
Saturday, December 10, 2016
Friday, December 9, 2016
Thursday, December 8, 2016
ইবি - সম্পূর্ন ভর্তি তথ্যঃ ২০১৬-১৭
ইবি - সম্পূর্ন ভর্তি তথ্যঃ ২০১৬-১৭
আজ বিকাল ৪ টা ৩৬ মিনিট ২২ সেকেন্ডে E ইউনিটের রেজাল্ট প্রকাশের মাধ্যমে শেষ হলো ইবির সকল ইউনিটের ভর্তি পরিক্ষার রেজাল্ট প্রকাশ। এখন সময় মেরিট এবং ওয়েটিং থেকে ভর্তী হবার। এখানে সব থেকে বড় সমস্যা হল সিট বিন্যাস নিয়ে কিছু ভুল ধারনা।
আমাদের ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে “শিফট ভিত্তিক” ভর্তি পরিক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। যে ইউনিটে শিফট থাকে না, সেটা নিয়ে কোন ঝামেলা না হলেও যে ইউনিট গুলোতে শিফট থাকে, সেগুলো নিয়ে অনেক শিক্ষার্থী ভুল বোঝার মধ্যে থাকেন।
শিফট ভিত্তিক পরিক্ষা
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ধারন ক্ষমতা অনুযায়ি এখানে একসাথে ৬২০০ শিক্ষার্থী পরিক্ষা দিতে পারে। কোন ইউনিটে যদি ৯০০০ এপ্লিকেশন জমা হয়, তাহলে সেই ইউনিটের পরিক্ষা দুইবারে সম্পন্ন হয়। প্রথম পরিক্ষা হয় ৬২০০ জন এ্যাপ্লিকেন্ট নিয়ে, এটা প্রথম শিফট। পরের পরিক্ষা হয় বাকী ২৮০০ জন এ্যাপ্লিকেন্ট নিয়ে, যা দ্বিতীয় শিফট। এভাবে ১২৪০০ এর বেশি এপ্লিকেশন জমা হলে তৃতীয় শিফটের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
শিফট ভিত্তিক ফলাফল
যে ইউনিট গুলোতে একাধিক শিফট থাকে, সেই ইউনিট গুলোতে ফল প্রকশ করা হয় শিফট অনুযায়ী। অর্থাৎ কেউ যদি মেধা তালিকায় ১০০তম হয়ে থাকে, এর অর্থ সে ঐ শিফটে ১০০তম। যদি উক্ত ইনিটের শিফট ২টি হয়, তাহলে প্রতি শিফটে একজন প্রথম থাকবে। একি ভাবে প্রতি শিফটে একজন করে ১০০তম হবে।
এক্ষেত্রে আর একটি কনফিউশান হলো মেধা তালিকায় বিভিন্ন শিফট থেকে অবস্থান। এক শিফটে একজন ৮৫ নম্বর পেয়ে ১০ তম। আর অন্য শিফটে একজন ৮৭ নম্বর পেয়ে ৫০ তম। বেশি নম্বর পেয়েও কেন আমার অবস্থান পেছনে? এই প্রশ্ন প্রায়ই অনেকের মুখে শোনা যায়। এখানে মূল বিষয় হলো আপনার মেধাক্রম হয়েছে আপনার শিফটের ফলাফল অনুযায়ী। যে ৮৫ পেয়ে ১০তম, সে তার শিফটে ১০তম। আর যে ৮৭ পেয়ে ৫০তম সে তার শিফটে ৫০তম। প্রতি শিফট আলাদা এক্সাম হিসেবে চিন্তা করলে ব্যাপারটা বুঝতে আরো সুবিধা হবে।
শিফট ভিত্তিক আসন বিন্যাস
প্রতি শিফটের প্রশ্ন, পরিক্ষা, মেধাক্রম সব’ই আলাদা। তাই পরিক্ষার্থীর সংখ্যা অনুযায়ী প্রতি শিফটের আসন সংখ্যাও ভিন্ন। আরো ভালো করে বললে পরিক্ষার্থীর সংখ্যার শতকরা হিসেব অনুযায়ি প্রতি শিফটে আসন বন্টন হয়ে থাকে।
মনেকরি কোন ইউনিটে মোট আসন সংখ্যা হলো ২০০ টি। উক্ত ইউনিটে মোট পরিক্ষার্থী ১০,০০০। তাহলে প্রথম শিফটে পরীক্ষার্থী হবে ৬২০০ জন মানে মোট পরিক্ষার্থীর ৬২% এবং পরের শিফটে হবে ৩৮০০ জন, যা মোট পরিক্ষার্থীর ৩৮%। এক্ষেত্রে প্রথম শিফটের জন্য বরাদ্দকৃত সীটের পরিমান’ও হবে মোট সীট সংখ্যার ৬২% অর্থাৎ ২০০টি সীটের মধ্যে প্রথম শীফট পাবে ১২৪ টি সীট ও পরের শীফট পাবে ৩৮% অর্থাৎ ৭৬টি সীট। প্রথম শিফটের ১২৪টি সীটে প্রথম শীফটের মেধাক্রম অনুযায়ী ভর্তী হবে। একিভাবে দ্বিতীয় শিফিটের ৭৬টি সীটে দ্বিতীয় শিফটের মেধাক্রম অনুযায়ী ভর্তী হবে।
এরপরে কোন ইউনিটে যদি সাইন্স, আর্টস ও কমার্সের জন্য আলাদা সীট বিন্যাস থাকে (যেমন G unit) তাহলে সেখনেও উক্ত শিফটের বরাদ্দকৃত আসন সংখ্যা থেকে শতকরা অনুযায়ী আসন বরাদ্দ হবে।
২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য ইউনিট ভিত্তিক আসন বিন্যাস
প্রতি শিফটে বরাদ্দকৃত আসন সংখ্যা নির্ভর করে উক্ত শিফটের পরিক্ষার্থীর সংখ্যার অনুযায়ী। তাই এই সংখ্যা প্রতি বছর পরিবর্তন হয়। নীচে ২০১৬-১৭ শিক্ষা বর্ষের জন্য ইউনিট ভিত্তিক বরাদ্দকৃত আসন সংখ্যা দেয়া হলোঃ
A ইউনিট - বিষয় ৩টি - শিফট নেই
বিষয় ভিত্তিক আসন সংখ্যা
- আল-কুরআন এন্ড ইসলামিক স্টাডিসঃ ৮০টি
- দাওয়াহ এন্ড ইসলামিক স্টাডিসঃ ৮০টি
- আল হাদিস এন্ড ইসলামিক স্টাডিসঃ ৮০টি
B ইউনিট - বিষয় ৫টি - শিফট ৩টি
বিষয় ভিত্তিক আসন সংখ্যা
- বাংলাঃ ৮০টি
- ইংরেজিঃ ১০০টি
- আরবি ভাষা ও সাহিত্যঃ ৮০টি
- ইসলামে ইতিহাস ও সংস্কৃতিঃ ৮০টি
- ফোকলোর স্টাডিসঃ ৮০টি
শিফট ভিত্তিক আসন সংখ্যা
- ১ম শিফটঃ ১৮২টি
- ২য় শিফটঃ ১৭২টি
- ৩য় শিফটঃ ৬৬টি
C ইউনিট - বিষয় ৩টি - শিফট ৩টি
বিষয় ভিত্তিক আসন সংখ্যা
- অর্থনীতিঃ ৭৫টি
- রাষ্ট্রবিজ্ঞানঃ ৭৫টি
- লোক প্রশাসনঃ ৭৫টি
শিফট ভিত্তিক আসন সংখ্যা
- ১ম শিফটঃ ১০২টি
- ২য় শিফটঃ ৯৪টি
- ৩য় শিফটঃ ২৯টি
D ইউনিট - বিষয় ৩টি - শিফট ২টি
বিষয় ভিত্তিক আসন সংখ্যা
- এ্যাপ্লাইড ক্যামেস্ট্রি এ্যান্ড ক্যামিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংঃ ৪৫টি
- বায়োটেকনোলজি এ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিংঃ ৪৫টি
- ফলিত খাদ্য ও পুষ্টিঃ ৪৫টি
শিফট ভিত্তিক সিটের সংখ্যা
- ১ম শিফটঃ ৭১
- ২য় শিফটঃ ৬৪
E ইউনিট - বিষয় ৩টি - শিফট ২টি
বিষয় ভিত্তিক আসন সংখ্যা
- এ্যাপ্লাইড ফিজিক্স, ইলেকট্রনিক্স এ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিংঃ ৪৫টি
- কম্পিউটার সাইন্স এ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংঃ ৪৫টি
- ইনফরমেশন এ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিংঃ ৪৫টি
শিফট ভিত্তিক সিটের সংখ্যা
- ১ম শিফটঃ ৭০টি
- ২য় শিফটঃ ৬৫টি
F ইউনিট - বিষয় ২টি - শিফট নেই
- গণিতঃ ৫০টি
- পরিসংখ্যানঃ ৫০টি
G ইউনিট - বিষয় ৪টি - শিফট ২টি
বিষয় ভিত্তিক আসন সংখ্যা
- ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিংঃ ৭৫টি
- হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতিঃ ৭৫টি
- ব্যবস্থাপনাঃ ৭৫টি
- মার্কেটিংঃ ৭৫টি
শিফট ভিত্তিক সিটের সংখ্যা
- ১ম শিফটঃ কমার্স ২০৪টি, অন্যান্য ৩৯টি
- ২য় শিফটঃ কমার্স ৪১্টি, অন্যান্য ১৬
H ইউনিট - বিষয় ২টি - শিফট নেই
বিষয় ভিত্তিক আসন সংখ্যা
- আইনঃ ৮০
- আল ফিকহঃ ৬০
- ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটঃ http://iu.ac.bd/
- এ্যাডমিশন সম্পর্কিত সকল নোটিসঃ http://iu.ac.bd/admission/notice
- এ্যাডমিশনের রেজাল্টঃ http://iu.ac.bd/admission-result
আরো কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
ধন্যবাদ।
Student Association of ICE (SAICE), IU Meet up 2016
>>Student Association of ICE (SAICE), IU Meet up 2016
>> Date: 09/12/2019 from 10:30 am to 3pm
>> Place: Suchona Community Center, Mohammadpur, Dhaka
>> যারা যোগদান করবেন তারা Registration করতে পারেন অথবা
Prof. Dr. Zahidul Islam স্যারের ইনবক্সে নামগুলো দিতে পারেন।
>> Date: 09/12/2019 from 10:30 am to 3pm
>> Place: Suchona Community Center, Mohammadpur, Dhaka
>> যারা যোগদান করবেন তারা Registration করতে পারেন অথবা
Prof. Dr. Zahidul Islam স্যারের ইনবক্সে নামগুলো দিতে পারেন।
Sunday, November 20, 2016
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ICE বিভাগের অধীনে চলছে IOT Innovation Lab এর কার্যক্রম
সারাবিশ্বে এগিয়ে চলছে Internet এর ব্যবহার সেই সাথে এগিয়ে চলছে IOT (Internet Ot Thing) এর কার্যক্রম । সাম্প্রতিক সময়ে Information And Communication Technology সেক্টরে IOT এর ব্যবহার অতি দ্রুত প্রসার ঘটছে । ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণে এই সেক্টরে দক্ষ জনগন তৈরি করতে
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের Information And Communication Engineering বিভাগে এক ল্যাব উদ্বোধন করা হয়েছে 'IOT Innovation lab ' । এবং IOT Innovation lab ল্যাব থেকে ছাত্র ছাত্রীরা হাতে কলমে Internet Ot Thing এর ব্যবহার শিখছে এবং project তৈরি করছে । ল্যাবের সার্বিক তত্ত্বাবধানে আছেন Information And Communication Engineering বিভাগে শিক্ষক বৃন্দ এবং প্রশিক্ষক হিসাবে আছেন মোঃ শামসুল হক । সার্বিক সহযোগিতাই আছে Nation tech .
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের Information And Communication Engineering বিভাগে এক ল্যাব উদ্বোধন করা হয়েছে 'IOT Innovation lab ' । এবং IOT Innovation lab ল্যাব থেকে ছাত্র ছাত্রীরা হাতে কলমে Internet Ot Thing এর ব্যবহার শিখছে এবং project তৈরি করছে । ল্যাবের সার্বিক তত্ত্বাবধানে আছেন Information And Communication Engineering বিভাগে শিক্ষক বৃন্দ এবং প্রশিক্ষক হিসাবে আছেন মোঃ শামসুল হক । সার্বিক সহযোগিতাই আছে Nation tech .
Tuesday, November 1, 2016
ইবির ভর্তি যুদ্ধে প্রতি আসনে লড়বে ৪৩ জন
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ২০১৬-১৭
শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) শ্রেনীর প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় প্রতি
আসনে লড়বে ৪৩ জন ভর্তিচ্ছু।
আগামী ৪ ডিসেম্বর থেকে ৮ ডিসেম্বর পরীক্ষা
অনুষ্ঠিত হবে বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এস এম আব্দুল
লতিফ নিশ্চিত করেছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সেন্টারের
পরিচালক প্রফেসর ড. পরেশ চন্দ্র বর্ম্মণ জানান, এ বছর ভর্তি পরীক্ষায় ৫ টি
অনুষদের অধীনে মোট ৮টি ইউনিটে মোট আবেদন ফরম জমা পড়েছে ৭২হাজার ৯শত ১০ টি।
তার মধ্যে থিওলোজি অনুষদ ভুক্ত ‘এ’ ইউনিটে ২৪০টি আসনের বিপরীতে ১৯ শত ৬০ টি।
কলা অনুষদ ভুক্ত ‘বি’ ইউনিটে ৪২০ টি আসনের
বিপরীতে ১৪ হাজার ৯ শত ৫৬ টি, সমাজ বিজ্ঞান অনুষদ ভুক্ত ‘সি’ ইউনিটে ২২৫
টি আসনের বিপরীতে ১৪ হাজার ৩ শত ৮২টি আবেদন জমা পড়েছে।
ফলিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদ ভুক্ত
‘ডি’ ই্উনিটে ১৩৫ টি আসনের বিপরীতে ১২ হাজার ২শত ৮৯টি , ‘ই’ ইউনিটে ১৩৫ টি
আসনের বিপরীতে ১২ হাজার ৩শত ৯১টি, ও ‘এফ’ ইউনিটে ১০০ আসনের বিপরীতে ২ হাজার
৯ শত ৪৪ টি আবেদন জমা পড়েছে।
এছাড়াও ব্যবসায় অনুষদ ভুক্ত ‘জি’ ইউনিটে ৩০০ আসনের বিপরীতে ৮ হাজার ৩ শত ২৭ টি।
আইন ও মুসলিম বিধান অনুষদ ভুক্ত ‘এইচ’ ইউনিটে ১৪০ আসনের বিপরীতে ৫ হাজার ৬ শত ৬১ টি আবেদন জমা পড়েছে।
আগামী ১০ নভেম্বর থেকে প্রবেশপত্র উত্তোলন করা যাবে। এছাড়াও ভর্তি সংক্রান্ত সকল তথ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব সাইট (www.iu.ac.bd) থেকে জানা যাবে।
উল্লেখ, গত বছর ৬৪হাজার ৭৮০ টি আবেদন জমা পড়েছিলো। সে তুলনায় এবছর ৮ হাজার ১৩০টি আবেদন বেশি জমা পড়েছে।
Powered by Blogger.